1. ajkerfaridpur2020@gmail.com : Monirul Islam Titu : Monirul Islam Titu
  2. jmitsolution24@gmail.com : support :
  3. titunews@gmail.com : Monirul Islam Titu : Monirul Islam Titu
পদ্মার তীর সংরক্ষন বাঁধের কাজে অনিয়মের অভিযোগ - আজকের ফরিদপুর
সোমবার, ০৫ জুন ২০২৩, ১২:৫৫ অপরাহ্ন
নোটিশ বোর্ড :
আজকের ফরিদপুর নিউজ পোর্টালে আপনাদের স্বাগতম । করোনার এই মহামারীকালে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন। সচেতনে সুস্থ থাকুন।

পদ্মার তীর সংরক্ষন বাঁধের কাজে অনিয়মের অভিযোগ

  • Update Time : রবিবার, ১৪ মে, ২০২৩
  • ২৬ জন পঠিত

মো. মনির হোসেন পিন্টু, চরভদ্রাসন :

ফরিদপুরের চরভদ্রাসনে পদ্মা নদীর তীর সংরক্ষণ বাধঁ অনিয়ম হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় লোকজন অভিযোগ করে বলেন, বাঁধ নির্মাণে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে করে বর্ষা মৌসুমে তীর সংরক্ষণ বাঁধ ভেঙ্গে নদী গর্ভে বিলীন যেতে পারে বলে শংকিত তারা।

স্থানীয় ও পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, ফরিদপুরের ‘মোস্তফা এন্ড সন্স’ ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানটির প্রধান মো. ইকবাল হোসেন উপজেলার চরহরিরামপুর ইউনিয়নের সবুল্যা শিকদারের ডাঙ্গী এলাকায় ২০০ মিটার পদ্মা নদীর তীর সংরক্ষণ বাঁধের কাজটি পরিচালনা করছে। আর উক্ত কাজে নিম্নমানের বালি, ডাস্টযুক্ত পাথর দিয়ে ব্লক তৈরি করা হচ্ছে বলে স্থানীয়দের অভিযোগ।  এ ধরনের নিম্নমানের উপকরন দিয়ে কাজ করলে, নদী তীর সংরক্ষণ বাঁধ টেকসই ও দীর্ঘস্থায়ী হবেনা বলেও দাবী স্থাণীয়দের।

এলাকাবাসীর দাবী, প্রকল্প স্থানে প্রকল্পের বিস্তারিত তথ্য সম্বলিত চার্ট টানানোর নিয়ম থাকলেও তা নেই। এছারা বাঁধ নির্মাণ কাজ দেখার জন্য একজন উপসহকারী প্রকৌশলী দায়িত্ব পালনের কথা থাকলেও তিনি মাঝে মধ্যে আসেন। আর এই সুযোগে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের লোকজন ব্লক তৈরিসহ বিভিন্ন কাজে অনিয়ম করে আসছে।

অভিযোগের বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান মো. ইকবাল হোসেন জানান, বাঁধের কাজে কোন ধরনের অনিয়ম হচ্ছেনা। ব্লকে সাদা বালির স্থানে সিলেকশন বালি ও বেঙ্গল ১ সিমেন্ট দিয়ে ভালো মানের কাজ করা হচ্ছে।

চরহরিরামপুর ইউনিয়নের ইউপি’ চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর কবির বলেন, বাঁধের এতোটুকু কাজে অনেক ধীরগতি। আমি এর আগে একবার গিয়ে বাঁধের কাজ দেখে এসেছি। তাছারা আমি আবারো বাঁধের কাজটি দেখতে যাবো।

এ প্রসঙ্গে ফরিদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকৌশলী পার্থ প্রতিম সাহা বলেন, ব্লক বা বাঁধ নির্মাণ কাজে কোন উপকরন খারাপ হলে ঠিকাদারই সমস্যায় পরবে। কেননা, ব্লক তৈরি হবার পর তা আবার গুনগত মান পরিক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। ব্লকের মান খারাপ হলে ওই ব্লক বাতিল হয়ে যাবে। ওই ব্লক দিয়ে ঠিকাদার বাধঁ নির্মাণ কাজে আর ব্যবহার করতে পারবেনা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© পদ্মা বাংলা মিডিয়া হাউজের একটি প্রতিষ্ঠান
Design & Developed By JM IT SOLUTION